বদরুল আলম চৌধুরী: ২০০৯ সালের ১ জুলাই আজকের এইদিনে তোমাকে খুব বেশি মনে পড়ছে বাবা । তোমাকে হারিয়ে কালো অধ্যায় রচনা হয়েছিল আজকের এই দিনে টিক ৭ বছর আগে। কিন্ত ভুলতে পারিনি তোমাকে একটি মুহুর্তের জন্য। কেউ বুঝতে পারেনি এ বুকের ব্যাথা কাউকে প্রকাশ করতে পারিনি হৃদয়ের আকুলতা। নীরবে ঝড়েছে চোঁখের পানি কষ্ট গুলো রেখেছি বুকের ভিতর কাউকে বলে বুঝাতে পারছি না। বাবা,তুমি ছিলে আমার সব আমার অনুপ্রেরণা । জন্মদিয়ে আদর সোহাগ দিয়ে ভরিয়ে দিয়েছিলে আমার জীবন। কিন্ত কেন এমন হল হাড়িয়ে গেলে চোঁখের আড়ালে । আজও অঝর ধারায় কাঁদি তোমার স্মৃতি গুলো স্মরণ হলে বাবা। ক্ষমা কর বাবা আমায় তোমার জন্য কিছুই করতে পারিনি কারনে অকারণে তোমায় কতনা কষ্ট দিয়েছি। জানিনা বাবা ক্ষমা করেছ কিনা আমায়।বাবা তোমায় হাড়িয়ে আজ আমি বুঝতে পারছি বাবার আদর ¯েœহ ভালবাসা কি অমূল্য সম্পদ। আমি একটু বেতা পেলে সহ্য হতোনা তোমার। তাইতো সব সময় আমাদের মাতার উপর ছায়া হয়েছিলে বটও বৃক্ষের মতন। বাবা তুমি যখন প্রথম অসুস্থ হয়েছিলে টিক তখন তোমাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে চাইছিলাম তখন তুমি তোমার মুখের হাঁসি দিয়ে হৃদয় কেরে বলেছিলে আমি অসুস্থ নই। চিন্তা করার কিছু হয়নি আমি ভাল হয়ে যাবে। কিন্ত কিছুদিন যাবার পর আবার অবস্থা অবনতি হয়। টিক তখনই তোমার সকল বাঁধা অপেক্ষা করে নিয়ে যাই সিলেট শহরে ডাক্তার দেখানোর জন্য । ডাক্তারের চেম্বারে বসে শুধু অপেক্ষা কখন ডাক্তার আসবেন অপেক্ষার পহর যেন কাঁটেনা এদিকে বাবার অবস্থা সংখনীয় রাত নয়টার বাঝার পর ডাক্তার এলেন অন্যান্য রোগীদের সাথে আলাপ করে একটু আগে দেখানোর ব্যবস্তা করলাম ডাক্তারের কাছে গিয়ে দেখানো মাএÍ ডাক্তার বলে উঠলেন যত তারাতারি পারেন হাসপাতালে র্ভতি করেন এছাড়া বিকল্প রাস্তা নেই । মাতায় যেন আকাশ ভেঙ্গে পড়ল । কি করব কিছুই ভাবতে পারছিলাম না । চাচাতো ভাই জাহাঙ্গীর চৌধুরী ও ফুফাত ভাই মিতুন খানকে নিয়ে সিলেট শহরের সুনামধন্য নূরজাহান হাসপাতালে র্ভতি করলাম।তখন কি আর ভেবে ছিলাম এইত সুখের দিন অন্ধকার হয়ে আসতেছে । অসুস্থতা এমন বিরাট আকার দারণ করবে। চিকিসা চলতেছে তিন চার ঘন্টা টানা স্যালাইন চলছে বাবার পাশে বসে অপলক তাকিয়ে আছি কখন চোঁখ কোলে আমাকে ডাকবে কাছে নিবে শুধু চোঁখ দিয়ে অপলোক পানি ঝরছে। এর মধ্যে বাবার অবস্থা চরম থেকে চরম হয়ে যাচ্ছে মানসিক ভারসাম্য হাড়িয়ে যাওয়ার মত অবস্থা আমাদের কাউকে চিনতে পারতেছে না। ডাক্তারকে বলার সাথে সাথে এসে চেকাপ করার পর বললেন ,দ্রত ঢাকা নিয়ে যাওয়ার জন্য তখন রাত প্রায় ১২টা হাসপাতালে কোন এম্বুলেন্স নেই চোঁখের চারিদিক যেন অন্ধকার হয়ে পড়েছে অনেক কন খোজাখুজির পর জনসেবা একটি এম্বলেন্স পেলাম নিয়ে এসে প্রয়োজনীয় কাগজ রিপোর্ট নিয়ে ডাক্তারের কথা অনুযায়ি ঢাকা গেষ্টলিভার হাসপাতালের উদ্দেশ্য রওনা হলাম। এম্বুলেন্সের ডাক শুনলে কলিজা কেপে উটত আমার সেই আমি কোন ভয় পেলাম না উঠে পড়লাম বাবাকে নিয়ে জীবনের প্রথম। বাবার স্মতি শক্তি হাড়িয়ে কাউকে চিনতে পারতেছেন না মুখের কাথা গুলো বুঝতে পারিনা অস্পষ্ট কাকে যেন ডাকছেন মনে হয় বাবার এমন অবস্থা দেখে চোঁখের পানি ধরে রাখতে পারিনি অজর ধারায় কেদেছি । ভোর হওয়ার সাথে সাথে ঢাকা গেষ্টলিভার হাসপাতালের প্রধান ফটকের সামনে । অনেক কন আলাপ করার পর কোন সিট পাওয়াগেল না মেনজোর বলেন ,আপনারা এক দ্্্ইু ঘন্টা অপেক্ষা করতে পারলে সিট দেয়াযেতে পারে। রাগ করে বললাম দূর মিয়া আমার বাবার অবস্থা খুব খারাপ লাইফ সার্পোটে নিতে হবে তখন বলল সরি ভাই অন্য কোথায় দেখেন ।দ্রত এখান থেকে চলে গিয়ে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে ইর্মাজেন্সী গেইটে নিয়ে গেলাম সাথে সাথে কতব্যরত ডাক্তার এসে চ্যাকআপ করে বললেন আমাদের লাইফ সার্পোট রুম খালি নেই আপনারা দ্রত অন্য হাসপাতালে চলে যান। তখন নিজেকে খুব অসহায় মনে হচ্ছিল কি যে করি তখন নিজেকে কন্টল করেছিলাম।রওনা হলাম রাজধানীর এপোল হাসপাতালে ইর্মাজেন্সী গেইটে গিয়ে রাখার পর পর একদল ডাক্তার এসে দেখে বললেন লাইফ সার্পোট নিয়ে যাও এবং আপনারা আসেন । রিসিবশনে গিয়ে আলাপ করে দেখা যায় একটা লাইফ সার্পোট রুম খালি আছে পরিশেষে বাবাকে নিয়ে গেল লাইফ সার্পোট রুমে সকাল ১০টার দিকে বলেছে পরের দিন রাত ১০টায় রুমে দেওয়া হবে । পুরো একদিন বাবাকে দেখতে পারি নি মন খুব অস্থির লাগতেছে । যর্থাত সময়ে বাবাকে সপ্তম তলার ৮৬ নাম্বার রুমে দেওয়া হয়েছে। চিকিসা চলতেছে এপোল হাসপাতালের লিভার বিভাগের দ্বায়িত্ব প্রাপ্ত ইন্ডিয়ান ডাক্তার ও বাংলাদেশী ডাক্তারদের যৌত প্রচেষ্টায়।এক সাপ্তাহ চিকিসা চলার পর অবস্থা আগের চেয়ে অনেকটাই ভাল।অল্প অল্প করে কথা বলতে পারতেছেন হাসপাতালেন সিটে বসে বাড়ির সবার খবর নিচ্ছেন বিশেষ করে আমার ছোট ভাই আদনানের কথা বলতেছেন খুব বেশী ও আমার বড় আপার কথা তাদের দেখার জন্য খুবই আকুতি তখনই বাবা জানেন না আমরা এখন ঢাকা হাসপাতালে আছি। আমি বাবাকে শান্তনা দিয়ে বলেছি আব্বু আমি তাদের সাথে কথা বলেছি সবাই ভাল আছেন । আর তারা কেমন করে আসবে আমরা এখন ঢাকা হাসপাতালে আছি আব্বু তুমি একটু ভাল হলে আমরা বাড়ি চলেযাব । আর কথা বলেন না দুই চোঁখ দিয়ে পানি পড়তেছে এমন দৃশ্য দেখে আমি নিজেকে কন্টল করতে পারিনি অঝর দ্বারায় পানি পড়তেছে চোঁখ দিয়ে। তার পর নিজেকে কন্টল করলাম বললাম আব্বু কেঁদও না বুঝানোর পর বলেন কে কে এসেছ তোমরা বললাম আমি জাহাঙ্গির ভাই মিতুন ভাই এসেছি সবার চোঁখের দিকে অপলক চেয়ে বার বার বলেছেন আমার কিছু হয়নি তোমরা কেঁদনা । সেই কথা শুনে মনে আনন্দ পেলাম আগের চেয়ে অনেক ভাল কথা বলতে পারতেছেন আবার সুস্থ হয়ে ফিরবেন আমাদের কাছে আল্লাহর অশেষ রহমতে। বাড়ির সবার সাথে কথা বলার জন্য বাবার মন যেন ব্যাকুল বললাম আব্বু ডাক্তার নিষেধ করেছেন ফোনে কথা না বলতে তখন আমার দিকে রাগন্তি হয়ে বলেন টিক আছে এই কথা শুনে মনকে বুঝাতে পারলাম দিয়ে দিলাম মোবাইল হাতে কথা বললেন সবার সাথে। দীর্ঘ একমাস চিকিসার নেওয়ার পর কিছুটা শারিরিক ও মানসিক সুস্থতা অনুভব করার পর বাবা নিজে আমাকে ডেকে বললেন ডাক্তারের সাথে আলাপ করার জন্য বাড়িতে আশার জন্য। ডাক্তারের সাথে এই বিষয় টি নিয়ে আলাপ করলাম ডাক্তার বললেন এক সাপ্তহর ঔষধ নিয়ে যেতে পারবেন তবে শর্ত আছে ,একটু অবাক হয়ে বললাম কেমন শর্ত স্যার। বললেন তেমন কিছু নয় শস্তি পেলাম টিক সময় নিয়মিত ঔষধ খেতে হবে পরিমান মত খাবার খেতে হবে চাহিদা মত খাবার খেলে চলবেনা নিয়ম অনুযায়ি খেতে হবে ঠিক আছে যদি কোন সমস্যা হয় সাথেসাথে যোগাযোগ করার জন্য বললেন। পরদিন সকালে অনেক আনন্দ নিয়ে বাড়ির উদ্দেশ্য যাএরা করলাম। বাড়িতে আশার পর পরিবারের সকলের কান্নার ছাপ চোঁখের দিকে একনজর দেখেই বুঝে নিয়েছেন সবাইকে শান্তনা দিয়ে বলেন ভাল হয়েগেছি । বাবা ছিলেন সবার কাছে এতটা প্রিয় বলে এবং লিখে শেষ করা যাবে। সেটা বাবার অসুস্থার সময় মানুষের যোগাযোগ খবর নেয়া দেখে অনুমান করেছি। বাবার সকল বন্ধু বান্ধব একনজর দেখতে এসেছেন আমাদের বাড়ি সবার সাথে গল্প আলাপ করে সময় কাঠিয়েছেন অনেকটা সময়। সবকিছু চলছিল ঠিকটাক কিছুদিন পর সমস্যা আবার দেখা দিল খাবারে অরুচি ,মুখদিয়ে রক্ত বমি করাটা আমাদের কাছে সাভাবিক মনে হলনা খুবই চিন্তিত হয়ে পরলাম সবাই। কত আজে বাজে কথা মনের মাঝে আসে সব কিছু অপেক্ষা করে সিন্ধান্ত ঢাকা যাবার। ঠিক সেই সময় আমার এস এ সি পরিক্ষা শুরু যার কারণে বাবার সাথে আমি যেতে পারিনি চাচাত বড় ভাই ও ফুফাত ভাই নিয়ে গেলেন ডাক্তারের কাছে আবার অস্ত্রশিক্ত নয়নে বাবাকে বিদায় দিলাম। সেই সময় পড়তে এবং পরিক্ষা দিতে মনে যেন কেমন অশান্তি কাজ করতো তারপরও পরিক্ষা অংসগ্রহণ করেছি। কয়েকটি পরিক্ষা দিয়েছি বাবা হাসপাতালে প্রতিনিয়ত যোগযোগ করছি তাদের বাবার অবস্থা কেমন আছে ভাল আছেন চিকিসা চলছে এইকথা বলছেন। নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে আমার বাবার জন্য করতেছি ,কোরআন খতম,মিলাদ,মানত করতেছি এর উছিল্লায় করে আল্লাহ যদি আমার বাবাকে সুস্থ করে আমাদের মাঝে ফিরিয়ে দেন। কিন্ত ভাইদের কথায় মনে শান্তি পাচ্ছিলামনা ফোন করে জাহাঙ্গীর ভাইয়ের সাথে একান্ত ভাবে কথা বললাম আমার আব্বার অবস্থা কেমন ডাক্তার কি বলে ভাই আমাকে বলতে হবে তখন আমার মনের এবং কথা বলার দরণ বুঝে জাহাঙ্গীর ভাই বললেন ভাইরে তুই চলে আয় চাচাকে দেখার জন্য। এমন কথাশুনে আমি অস্তীর আমার ঢাকা যেতে হবে পরিক্ষা বাধ দিয়েদিলাম। গিয়ে দেখলাম বাবার অবস্থা আগের চেয়ে খুবই খারাপ। তাদের চেহারা দেখে বুঝতে পারলাম ডাক্তার তাদের কোন কিছু বলেছে তারা আমাদের কাছে গুপন করেছে । তাদের সাথে রাগা রাগী করে বললাম আমি ডাক্তারের সাথে সরাসরি কথা বললাম কথা বলে এক ফাঁকে ডাক্তার বললেন আমাদের চেষ্টার কোন ত্রটি নেই ওনার লিভার পুরোপুরি কাজ করতেছেনা ঔষধু কোন কাজ করতেছেনা। এসব কথা শুনে কান্নাঁয় ভেঙ্গে পড়েছিলাম ডাক্তার আমাকে শান্তনা দিয়ে বলেন ,ভাই কেঁদে কোন লাভ নেই আল্লাহর কাছে দোয়া চাও আল্লাহ ক্ষামা করার ক্ষমতা আছে । তখন বুঝজলাম বাবা আমাদের কাছে আর বেশি দিন নেই মরনব্যাধি লিভার ক্যান্সারে ঘ্রাস করেনিয়েছে। মৃত্যুর কাছা-কাছা সময়ে যখন তুমি শয্যাশয়ী। তোমাকে দেখার জন্য ছুটে গেলাম হাসপাতালের রুমের দিকে। একটু দূর থেকে বাবা বলে ডাক দেয়ার সাথে সাথে কাছে নিয়ে জড়িয়ে ধরে শুধুই কেঁদেছিলে। আমিও কেঁদে ছিলাম,তখন কিছুই বলতে পারিনি,শুধুই বলেছিলাম বাবা আমাদের ক্ষামা করে দিন।তখন বাবা বলেন,সন্তানের প্রতি বাবা-মা কোনদিন রাগ করে থাকতে পারে না। প্রিয় বাবা,সত্যিই বাবা-মায়ের বিকল্প কিছু পৃথিবীতে আর কিছুই নেই। দিন দিন বাবার অবস্থা খারাপ হচ্ছে ঔষধ কোন কাজ করতেছেনা। হাত-পা শুকিয়ে যেতে বসেছে,মুখের কথা বুঝতে কষ্ট হয়,শরিলে পানি জমে যাচ্ছে,চেহারা মলিন হয়ে যাচ্ছে এমন অবস্থা দেখে নিজেকে কন্টল করে রাখতে পারতেছিনা । ডাক্তার বলেছেন, তোমার অবস্থা শংকটাপর্ন। তোমাকে বাঁচানোর কোন পথ নাই। সেইদিন খুব কষ্ট করে নিজেকে কন্টল করেছিলাম। বলেছিলাম আল্লাহ তোমার রহমতের কোন শেষ নেই তুমি আমার বাবাকে ক্ষমা করে দিন।
জানি বাবা (ডাক্তারের কথা মতে),তুমি আর আমাদের মাঝে থাকতে পারবে না,চলে যাবে অনেক দুরে, অচিনপুর না ফেরার দেশে। তার পরও মনকে বুঝাতে পারতেছিনা ডাক্তারকে বল্লাম স্যার,যদি উন্নত চিকিসার জন্য যদি ভারত,সিঙ্গাপুর ,লন্ডনে এসব স্থানে নিয়ে গেলে ভাল ফলাফল আসবে কি? তখন ডাক্তার বললেন নিয়ে যেতে পারবেন কোন লাভ আশা করা যায় না যদি লিভার ব্যাতিত অন্য কিছু হত তাহলে বলতে পারতাম নিয়ে যাওয়ার কথা উনার লিভার ৯৯% ডেমিজ তারচেয়ে ভাল হবে বাড়িতে নিয়ে যান । এক সাপ্তাহের সময় আছে ঔষুধ খাওয়ান । যদি এই সময়ের মাঝে আল্লাহ ভাল রাখেন আবার নিয়ে আসবেন। বিধাতার কি নিয়ম অবাধ্য হওয়ার ক্ষমতা করো নেই। এর দুই দিনের মধ্যেই বাবার অবস্থা আসংখাজনক ২০০৯ সালের ১ জুলাই রোজ বুধবার দিবাগত রাত ৩ ঘটিকার সময় বাবা তুমি আমাদের কাঁদিয়ে চলে গেলে না ফেরার দেশে।আমাদেকে চির এতিম করে।আর মধুর শব্দে বাবা ডাকা হয়নি দীর্ঘ সাতটি বছর। আর হবেনা কোনদিন। আর কেউ শান্তনা দেয়নি তোমার মতন করে,কারো কাছে সাহস পাইনা তোমার মতন,মাথায় হাত ভুলায়নি তোমার মতন করে। বাবা কেন আমাদের এতিম করে চলে গেলে? প্রকৃতির এ নিষ্ঠুরতা মানতে পারছি না-বাবা। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ শেষে তোমার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করি যেখানে থাকনা কেন বাবা আল্লাহ যেন তোমায় ভাল রাখেন। বাবা আজ তোমার রেখে যাওয়া স্মৃতি গুলো মনে পড়ে,তোমায় বিষন মনে পড়ে ,তোমার অভাব প্রতিটি মুহুর্তে প্রতিটি কাজে প্রতি অবস্থানে অনুভব করি বাবা অন্তর হতে। বাবা তোমার জন্য আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করি আল্লাহ রহমান ও রহিম নামের গুনে তোমাকে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করেন। দোয় কমনায় তোমার বড় ছেলে বদরুল ও ছোট ছেলে আদনান।